Forum
24
bd

















1. First of all registration here 2. Then Click on Be a trainer or writer button 3. Collect your trainer or writer id card from trainer master 4. And create post here for earn money! 5. For trainer 100 tk minimum withdraw 6. For writer 500 tk minimum withdraw 7. Payment method Bkash Only
MMonir MMonir
Trainer

2 years ago
MMonir

মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে যা যা করা প্রয়োজন!




মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে যা যা করা প্রয়োজন!

আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, আমরা শারীরিক অসুস্থতাকে যতটুকু গুরুত্ব দেই, মানসিক অসুস্থতাকে ততটা দেই না। শরীরকে ভাল রাখার জন্য আমরা অনুশীলন করি, নিয়ম মেনে খাদ্য গ্রহণ করি কিন্তু মানসিক স্বাস্থ্যটা থেকে যায় অবহেলাতেই। অথচ একটা মানুষের শারীরিক সুস্থতা তখনই আসবে যখন সে মানসিকভাবে পুরোপুরি সুস্থ থাকতে পারবে।

আমাদের সবার পরিচিত দীপিকা পাডুকোন বর্তমানে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করছেন। এ বিষয় তিনি বলেন, “People talk about physical fitness, but mental health is equally important. I see people suffering, and their families feel a sense of shame about it, which doesn’t help. One needs support and understanding.”।

এখন যেহেতু মানসিক সমস্যা নিয়ে আমাদের আশেপাশের মানুষদের তেমন মাথাব্যথা নেই, তাই আমরা যেন মানসিকভাবে কখনো অসুস্থ না হয়ে পড়ি, সেদিকে আমাদেরই খেয়াল রাখতে হবে। আর মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য যা যা করতে হবে আমাদের, তা হচ্ছে:

১। বন্ধু-বান্ধব আর পরিবারের সাথে যোগাযোগে থাকুন
পরিবার, এরপর বন্ধুবান্ধব; এরাই কিন্তু সেই মানুষগুলো যারা আপনাকে সবচেয়ে বেশি ভালবাসে। এদের যত কাছাকাছি থাকতে পারবেন, ততই মানসিক শান্তিতে থাকবেন। আমরা প্রায়ই একটা কাজ করি যা একদমই করা ঠিক না। তা হচ্ছে, আমরা আমাদের মানসিক কষ্টগুলোকে নিজেদের মাঝেই পুষে রাখি। কারো সামনে তা খুলে বলি না। অথচ আমাদের পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবই কিন্তু আমাদের সবচেয়ে বড় মানসিক ডাক্তার।

একজন মানসিক ডাক্তারের এক ঘণ্টার কাউন্সেলিং-এ যে উপকার হয়, তার চেয়ে অনেক বেশি উপকার হয় আমাদের কাছের মানুষগুলোর একটু আন্তরিকতায়, একটু সাপোর্টে। বর্তমান যুগটা একদম কর্পোরেট একটা যুগ। কিন্তু আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, এই কর্পোরেট যুগেও সম্পর্কগুলো যেন হারিয়ে না যায়, অন্তত আমাদের মানসিক সুস্থতার জন্য।

সপ্তাহে অন্তত একদিন সময় যেন আমাদের হাতে থাকে এই কাছের মানুষগুলোর জন্য। কাছের মানুষগুলোর সাথে প্রাণ খুলে একদিন কথা বললেই দেখবেন, সারা সপ্তাহের মানসিক চাপগুলো একদম চলে যাবে।

২। একই ধরণের মানুষগুলোর সাথে যোগাযোগ রাখুন
আপনি যা পছন্দ করেন, যেই মানুষটা একই রকম জিনিসে আগ্রহ দেখাচ্ছে, তার সাথে যোগাযোগ রাখুন। একই রকম এই মানুষগুলোর সাথে যোগাযোগ রাখার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে ক্লাবিং। আপনি যদি বিতর্কে উৎসাহী হোন, তবে ডিবেট ক্লাবে যোগ দিন। বই পড়তে ভাল লাগলে, পাঠ্য কর্মসূচীতে যোগ দিন। শারীরিক অনুশীলনে আগ্রহী হলে জিমে যোগ দিন।

যদি পছন্দমত ক্লাব না পান, তাহলে আপনার যা করতে ভাল লাগে, তার ভিত্তিতে কিছু মানুষ নিয়ে নিয়েই একটা ক্লাব তৈরি করে ফেলতে পারেন।

Mental Health for Students Course Thumbnail High Quality

৩। স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করুন
আমাদের দেশে এমন অনেক সংগঠন রয়েছে যারা অনেক স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে কাজ করে। চাইলেই তার মাঝে একটায় কিংবা নিজে থেকে অনেক জায়গায় স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করা যায়। স্বেচ্ছাসেবী হতে হলে যে খুব বড়সড় কাজ করতে হবে, তা কিন্তু নয়। আপনি চাইলেই একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধীকে রাস্তা পারাপারে সাহায্য করতে পারেন। এসব কাজ করলে অনেক মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায়।

৪। শখের কাজ করুন
প্রত্যেক মানুষেরই একটা করে শখ থাকা খুব দরকার। যেই মানুষগুলো শখের কাজ করতে জানে, তারা অন্যান্যদের তুলনায় ডিপ্রেশনে অনেক কম ভোগে কারণ এই শখগুলো তাকে ডিপ্রেশনে ভোগার অবসরটাই দেয় না।

তাই নিজেরও একটা শখ তৈরি করুন। তা সেলাই কিংবা রান্না করা থেকে শুরু করে হতে পারে ব্যাডমিন্টন বা ক্রিকেট। অলস মস্তিষ্ককে বলা হয়, ডেভিল’স ওয়ার্কশপ। অলস সময়টাতেই আমাদের মাথায় বিভিন্ন বাজে চিন্তা আসে যা আমাদের মানসিকভাবে অসুস্থ করে তোলে।

৫। সক্রিয় থাকুন
যেমনটা শুরুতে বললাম, মনকে কখনো অলস হয়ে থাকতে দিবেন না। সবসময়ই কাজের মাঝে থাকুন। তাহলে মন এমনিতেই ভাল থাকবে।

৬। খাদ্যাভাস ভাল রাখুন
প্রোটিন রিল্যাক্সাশনের জন্য আর ওমেগা থ্রি মস্তিষ্কের জন্য ভাল। তাই খাবারের মাঝে সবসময় ওমেগা থ্রি এবং প্রোটিনযুক্ত খাবার রাখার চেষ্টা করুন। সামুদ্রিক মাছের তেলে ওমেগা থ্রি পাওয়া যায়। প্রচুর পানি পান করুন এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার যত সম্ভব পরিহার করুন। খাবারের মেন্যুতে প্রতিদিন নতুনত্ব রাখুন।

৭। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমান
প্রতিদিন তাড়াতাড়ি করে ঘুমাতে চলে যান। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমান এবং তা না হলে, দিনে ১০ মিনিট চোখ বন্ধ করে রিল্যাক্স করুন।

৮। নতুন কিছু শিখুন
নতুন কোনো একটা কিছু করতে শিখুন। এতে করে নিজের স্কিল বাড়বে, সময় কাটবে আবার মনও ভাল থাকবে।

৯। বর্তমানে ভাল থাকুন
পুরোনো দূশ্চিন্তাগুলো বর্তমানে না করাই ভাল। এমনটা হলে ভাল হতো- তেমনটা যেহেতু হয়নি, তাই তা নিয়ে আর চিন্তা করারও দরকার নেই।

There is no health without mental health; mental health is too important to be left to the professionals alone, and mental health is everyone’s business. – Vikram Patel


×

Alert message goes here

Plp file


Category
Utube fair

pixelLab দিয়ে নিজের নাম ডিজাইন ও Mocup

Paid hack

App link topup